শেরপুরের শ্রীবরদীতে এক গার্মেন্টস কর্মীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই ঘটনায় ২৫ নভেম্বর শুক্রবার রাতে ধর্ষিতা নিজেই বাদী হয়ে শ্রীবরদী থানায় ৫ জনকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
বৃহস্পতিবার উপজেলার রাণীশিমুল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা এলাকার একটি মাছের খামারে ওই গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার জেলা সদর হাসপাতালে ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
শেরপুরের শ্রীবরদীতে এক গার্মেন্টস কর্মীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই ঘটনায় ২৫ নভেম্বর শুক্রবার রাতে ধর্ষিতা নিজেই বাদী হয়ে শ্রীবরদী থানায় ৫ জনকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
বৃহস্পতিবার উপজেলার রাণীশিমুল ইউনিয়নের ভায়াডাঙ্গা এলাকার একটি মাছের খামারে ওই গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার জেলা সদর হাসপাতালে ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, শেরপুর শহরের সজবরখিলা মহল্লার বাসিন্দা ওই নারীর বিয়ে হয় বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার বেতগনিয়া গ্রামে। তারা স্বামী-স্ত্রী দুজনই ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকুরি করেন।
সম্প্রতি ঢাকা থেকে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ভায়াডাঙ্গা আসন্দিপাড়ায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসেন ওই নারী গার্মেন্টসকর্মী। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) রাতে ওই নারী তার মামাতো বোনকে নিয়ে পাশের এলাকায় এক ধর্মসভায় যান ওয়াজ শোনার জন্য।
সেখান থেকে ফেরার পথে স্থানীয় মো. মিল্লাত (৪০), ফারুক মিয়া (৩৯), বাবু মিয়া (২৫), নজরুল ইসলাম (৩৫) ও শিপন মিয়া চুক্কা (২৮) মিলে ওই নারীকে স্থানীয় সাইদুর রহমানের মৎস্য খামারের পাশে নিয়ে হত্যার হুমকি দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ওই ঘটনায় ২৫ নভেম্বর রাতে শ্রীবরদী থানায় ওই ৫ জনকে আসামি করে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
স্ত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষণকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়েছেন ওই নারীর স্বামী।
এ ব্যাপারে শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি ধর্ষণ মামলা রুজু হয়েছে। শনিবার জেলা সদর হাসপাতালে ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হবে। আমরা ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গে আসামিদের ধরতে অভিযান শুরু করেছি
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, শেরপুর শহরের সজবরখিলা মহল্লার বাসিন্দা ওই নারীর বিয়ে হয় বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার বেতগনিয়া গ্রামে। তারা স্বামী-স্ত্রী দুজনই ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকুরি করেন।
সম্প্রতি ঢাকা থেকে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ভায়াডাঙ্গা আসন্দিপাড়ায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসেন ওই নারী গার্মেন্টসকর্মী। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) রাতে ওই নারী তার মামাতো বোনকে নিয়ে পাশের এলাকায় এক ধর্মসভায় যান ওয়াজ শোনার জন্য।
সেখান থেকে ফেরার পথে স্থানীয় মো. মিল্লাত (৪০), ফারুক মিয়া (৩৯), বাবু মিয়া (২৫), নজরুল ইসলাম (৩৫) ও শিপন মিয়া চুক্কা (২৮) মিলে ওই নারীকে স্থানীয় সাইদুর রহমানের মৎস্য খামারের পাশে নিয়ে হত্যার হুমকি দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ওই ঘটনায় ২৫ নভেম্বর রাতে শ্রীবরদী থানায় ওই ৫ জনকে আসামি করে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
স্ত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষণকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়েছেন ওই নারীর স্বামী।
এ ব্যাপারে শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি ধর্ষণ মামলা রুজু হয়েছে। শনিবার জেলা সদর হাসপাতালে ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হবে। আমরা ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গে আসামিদের ধরতে অভিযান শুরু করেছি।